Skip to content

 

Wait...❤😘 Show love? ⬇⬇⬇

কারও আগমনে দাঁড়িয়ে যাওয়া (কেয়াম করা) সম্পর্কে ইসলাম কি বলে?

কারও আগমনে দাঁড়িয়ে যাওয়া (কেয়াম করা) সম্পর্কে ইসলাম কি বলে?

বিষয়: কারও আগমনে দাঁড়িয়ে যাওয়া (কেয়াম করা) সম্পর্কে ইসলাম কি বলে?
হ্যাশট্যাগ: #কারও আগমনে দাঁড়িয়ে যাওয়া (কেয়াম করা)।

কারও আগমনে দাঁড়িয়ে যাওয়া (কেয়াম করা) সম্পর্কে ইসলাম কি বলে?

কারও আগমনে দাঁড়িয়ে যাওয়া (কেয়াম করা) কারও আগমনে দাঁড়িয়ে যাওয়া তিন ধরনের :

১. সম্মানার্থে দাঁড়ানো : কোন বুযুর্গ বা সম্মানিত ব্যক্তির প্রতি আন্তরিক সম্মান প্রদর্শনের উদ্দেশ্যে তাঁর আগমনে দাঁড়িয়ে যাওয়া জায়েয। তবে তাঁর বসে পড়ার পর সকলে বসে পড়বে। তিনি বসে পড়বেন আর সকলে দাঁড়িয়ে থাকবে-হাদীসে এরূপ করতে নিষেধ করা হয়েছে। অতএব সেরূপ করা নিষিদ্ধ ও হারাম।

২. স্নেহার্থে দাঁড়ানো : কোন স্নেহ ভাজন ও অন্তরঙ্গ কেউ আগমন করলে তার ভালবাসায় বা স্নেহে দাঁড়িয়ে যাওয়াও জায়েয।

৩. আত্মরক্ষার্থে দাঁড়ানো : আগমনকারী ব্যক্তি প্রথম শ্রেণীর অন্তর্ভুক্ত নয়, কিন্তু তার আগমনে না দাঁড়ালে সে রুষ্ঠ হবে বা মনঃক্ষুণ্ন হবে কিংবা আগমনকারী তার উপরস্থ, ফলে এভাবে দাঁড়িয়ে সম্মান প্রদর্শন না করলে উক্ত অধীনস্থের ক্ষতির ঝুঁকি রয়েছে অথবা তার সম্মানার্থে দাঁড়ালে সে প্রীত হয়ে হেদায়েত গ্রহণ করতে পারে- এরূপ আশা থাকলে এসব ক্ষেত্রেও দাঁড়ানো জায়েয তবে এরূপ ক্ষেত্রেও তার বসে পড়ার পর অন্যরাও বসে পড়বে।

বিঃ দ্রঃ হযরত রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাওয়াজু, বিনয় ও লৌকিকতা মুক্ত থাকার জন্য তাঁর উদ্দেশ্যে সাহাবীদের দাঁড়িয়ে যাওয়াকে তিনি অপছন্দ করতেন। অতএব নফস-প্রীতির এই যুগে অনুসরণীয় ব্যক্তিবর্গের পক্ষে হযরত রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর এই আদর্শ অনুসরণে তার উদ্দেশ্যে অন্যদের দাঁড়িয়ে যাওয়াকে অপছন্দ করাই নিরাপদ ও পছন্দনীয় পন্থা।

সমাপ্ত: কারও আগমনে দাঁড়িয়ে যাওয়া (কেয়াম করা) সম্পর্কে ইসলাম কি বলে?
সূত্র: আহকামে যিন্দেগী।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Copyright Notice

কপি করা নিষিদ্ধ!