Skip to content

 

Wait...❤😘 Show love? ⬇⬇⬇

কিয়ামতের আলামত সমূহ: কেয়ামতের আগে কি কি ঘটবে? কিয়ামত কবে হবে? কিয়ামতের ঘটনা। (qayamater alamot sumuho, qayamat kobe hobe, qayamater age ki ki ghotobe, qayamater ghotona)

কিয়ামতের-আলামত-সমূহ-qayamater-alamot-sumuho-qayamat-kobe-hobe-qayamater-age-ki-ki-ghotobe-qayamater-ghotona

এই পোষ্টটি আমরা জানবো, কিয়ামতের আলামত সমূহ কেয়ামতের আগে কি কি ঘটবে? কিয়ামত কবে হবে? কিয়ামতের ঘটনা সমূহ।

কিয়ামতের আলামত সমূহ: কেয়ামতের আগে কি কি ঘটবে

কেয়ামত কি? বা কেয়ামত কাকে বলে?

হাদীসে কিয়ামতের বহু ছোট ছোট আলামত বর্ণিত হয়েছে যা দেখে বোঝা যাবে যে, কিয়ামত তথা দুনিয়ার ধ্বংস হওয়ার সময় নিকটবর্তী হয়ে গেছে ৷

কিছু কিছু আলামত রয়েছে যেগুলোকে বলা হয় কিয়ামতের “আলামতে ছুগরা” বা কিয়ামতের ছোট ছোট আলামত। এই সব আলামতের মধ্যে রয়েছে যেমনঃ

  • লোকেরা ওয়াকফ ইত্যাদি খোদায়ী মালকে নিজের মালের মত মনে করে ভোগ করতে থাকবে;
  • যাকাত দেয়াকে দন্ড স্বরূপ মনে করবে;
  • আমানতের মালকে নিজের মাল মনে করে তাতে হস্তক্ষেপ করবে;
  • পুরুষ স্ত্রীর তাবেদারী করবে;
  • মায়ের নাফারমানী করবে;
  • পিতাকে পর মনে করবে;
  • বন্ধু-বান্ধবকে আপন মনে করবে;
  • খারাপ ও বদ লোকেরা রাজত্ব ও সরদারী করবে;
  • অযোগ্য লোকেরা বিভিন্ন কাজের দায়িত্ব প্রাপ্ত হবে;
  • লোকেরা জুলুমের ভয়ে জালেমের তাযীম সম্মান করবে;
  • নাচ গান ও বাদ্য বাজনার প্রচলন খুব বেশী হবে; ইত্যাদি।

কিয়ামত কবে হবে?

নিম্নে উল্লিখিত কিয়ামতের আলামত সমূহ যখন ঘটে যাবে তখন কিয়ামতের সংঘঠিত হবে।

কুরআন ও হাদীসে কিয়ামতের কিছু বড় বড় আলামত বর্ণিত হয়েছে, যেগুলোকে “আলামতে কুবরা” বা বড় আলামত বলা হয়। এগুলোর মধ্যে রয়েছেঃ

  • হযরত মাহ্দীর আবির্ভাব,
  • দাজ্জালের আবির্ভাব,
  • আকাশ থেকে হযরত ঈসা (আঃ)-এর দুনিয়াতে অবতরণ, ইয়াজুজ-মাজুজের আবির্ভাব,
  • দাব্বাতুল আর্দ-এর বহিঃপ্রকাশ,
  • পশ্চিম দিক থেকে সূর্যোদয় ইত্যাদি।

হযরত মাহ্দীর আবির্ভাবের পর থেকে কিয়ামতের বড় বড় আলামাত জাহির হওয়া শুরু হবে।

চলুন কিয়ামতের ঘটনা সমূহ বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

কিয়ামতের আলামত 1: হযরত মাহ্দীর আবির্ভাব

  • কিয়ামতের ছোট ছোট আলামত প্রকাশিত হওয়ার পর একটা সময় এমন আসবে, যখন কাফেরদের প্রভাব খুব বেশী হবে, চতুর্দিকে নাসারাদের রাজত্ব কায়েম হবে, খায়বারের নিকট পর্যন্ত নাসারাদের আমলদারী হবে।
  • এমন সময় মুসলমানগণ তাদের বাদশা বানানোর জন্য হযরত মাহ্দীকে তালাশ করবেন এবং এক পর্যায়ে কিছু সংখ্যক নেক লোক মক্কায় বায়তুল্লাহ শরীফে তওয়াফরত অবস্থায় হাজরে আসওয়াদ ও মাকামে ইবরাহীমের মাঝখানে তাঁকে চিনতে পারবেন এবং তাঁর হাতে বায়আত করে তাঁকে খলীফা নিযুক্ত করবেন।
  • এ সময় তাঁর রয়স হবে ৪০ বৎসর। ঐ সময় একটি গায়েবী আওয়াজ আসবে যে, “ইনিই আল্লাহর খলীফা-মাহদী ৷”
  • হযরত মাহ্দীর নাম হবে মুহাম্মাদ। তাঁর পিতার নাম হবে আবদুল্লাহ।
  • তিনি ফাতেমা (রাঃ)-এর বংশোদ্ভুত অর্থাৎ, সাইয়্যেদ বংশীয় হবেন। মদীনা তাঁর জন্মস্থান হবে।
  • তিনি বায়তুল মুকাদ্দাস হিজরত করবেন।
  • তাঁর দৈহিক গঠন ও আখলাক-চরিত্র রাসূল (সাঃ)-এর অনুরূপ হবে।
  • তিনি নবী হবেন-না তাঁর উপর ওহীও নাযিল হবে না।
  • তিনি মুসলমানদের খলীফা হবেন এবং আধিপত্য বিস্তারকারী নাসারাদের বিরুদ্ধে জিহাদ পরিচালনা করবেন এবং তাদের দখল থেকে শাম, কনষ্ট্যান্টিনোপল (বর্তমান ইস্তাম্বুল) প্রভৃতি অঞ্চল জয় করবেন।

তাঁর আমলে দাজ্জালের আবির্ভাব হবে এবং তাঁর আমলেই হযরত ঈসা (আঃ) অবতরণ করবেন। হযরত ঈসা (আঃ)-এর আগমনের পর তিনি ইন্তেকাল করবেন।

কিয়ামতের আলামত 2: দাজ্জালের আবির্ভাব

দাজ্জাল শব্দের অর্থ প্রতারক, ধোঁকাবাজ। আল্লাহ তা’আলা শেষ যমানায় লোকদের ঈমান পরীক্ষা করার জন্য একজন লোককে প্রচুর ক্ষমতা প্রদান করবেন।

  • দাজ্জালের এক চোখ কানা আর এক চোখ টেরা থাকবে। চুল কোঁকড়া ও লাল বর্ণের হবে, সে খাটো দেহের অধিকারী হবে। তার কপালে লেখা থাকবে كافر এ অর্থাৎ, কাফের। সকল মু’মিনই সে লেখা পড়তে পারবে।
  • ইরাক ও শাম দেশের মাঝখানে তার অভ্যুত্থান হবে। সে ইয়াহুদী বংশোদ্ভুত হবে।
  • প্রথমে সে নবুওয়াতের দাবী করবে। তারপর ইস্পাহানে যাবে, সেখানে ৭০ হাজার ইয়াহুদী তার অনুগামী হবে, তখন খোদায়ী দাবী করবে।
  • লোকেরা চাইলে সে বৃষ্টি বর্ষণ করে দেখাবে, মৃতকে পর্যন্ত জীবিত করে দেখাবে, কৃত্রিম বেহেশ্ত দোযখ তার সঙ্গে থাকবে, কিন্তু প্রকৃতপক্ষে তার বেহেশ্ত হবে দোযখ আর তার দোযখ হবে বেহেশ্ত।
  • সে আরও অনেক অলৌকিক কান্ড দেখাতে পারবে, যা দেখে কাঁচা ঈমানের লোকেরা তার দলভুক্ত হয়ে জাহান্নামী হয়ে যাবে। এক ভীষণ ফেতনা ও এক ভীষণ পরীক্ষা হবে সেটা।
  • দাজ্জাল একটা গাধার উপর সওয়ার হয়ে ঝড়ের বেগে সমগ্র ভূখন্ডে বিচরণ করবে এবং মক্কা, মদীনা ও বায়তুল মুকাদ্দাস ব্যতীত (এসব এলাকায় সে প্রবেশ করতে পারবে না। ফেরেশতাগণ এসব এলাকার পাহারায় থাকবে।)
  • সবস্থানে ফেৎনা বিস্তার করবে। হযরত মাহ্দীর সময় তার আবির্ভাব হবে। সে সময় হযরত ঈসা (আঃ) আকাশ থেকে অবতরণ করবেন এবং তাঁরই হাতে দাজ্জাল নিহত হবে।

অভ্যুত্থানের পর দাজ্জাল সর্বমোট ৪০ দিন দুনিয়াতে থাকবে। দাজ্জালের ফেতনা থেকে বাঁচার জন্য হাদীসে নিন্মোক্ত দোয়া শিক্ষা দেয়া হয়েছে:

اللهم إني أعوذبك من فتنة المسيح الدجال

অর্থাৎ, হে আল্লাহ, আমি তোমার নিকট দাজ্জালের ফেত্না থেকে পানাহ চাই।

কিয়ামতের আলামত 3: হযরত ঈসা (আঃ)-এর পৃথিবীতে অবতরণ

  • দাজ্জালের বাহিনী বায়তুল মুকাদ্দাসের চতুর্দিকে ঘিরে ফেলবে এবং মুসলমানগণ আবদ্ধ হয়ে পড়বে।
  • ইত্যবসরে একদিন ফজরের নামাযের ইকামত হওয়ার পর হযরত ঈসা (আঃ) আকাশ থেকে ফেরেশ্তাদের উপর ভর করে অবতরণ করবেন।
  • বায়তুল মুকাদ্দাসের পূর্ব দিকের মিনারার নিকট তিনি অবতরণ করবেন এবং হযরত মাহ্দী উক্ত নামাযের ইমামতী করবেন নামাযের পর হযরত ঈসা (আঃ) হাতে ছোট একটা বর্শা নিয়ে বের হবেন।
  • তাঁকে দেখেই দাজ্জাল পলায়ন করতে আরম্ভ করবে। হযরত ঈসা (আঃ) তার পশ্চাদ্ধাবন করবেন এবং “বাবে লুদ” নামক স্থানে গিয়ে তাকে নাগালে পেয়ে বর্শার আঘাতে তাকে বধ করবেন।
  • মুসলমানদের আকীদা অনুযায়ী হযরত ঈসা (আঃ)-কে আল্লাহ তা’আলা স্ব-শরীরে আসমানে উঠিয়ে নেন, তিনি স্বাভাবিক মৃত্যুবরণও করেননি কিংবা ইয়াহুদীরা তাঁকে শূলীতে চড়িয়ে হত্যাও করতে পারেনি। তিনি আকাশে জীবিত আছেন।
  • তিনি উপরোক্ত বর্ণনা অনুযায়ী দাজ্জালের আবির্ভাবের পর দুনিয়াতে আগমন করবেন এবং ৪০ বৎসর রাজত্ব পরিচালনা করার পর ইন্তেকাল করবেন।
  • তাঁকে আমাদের নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর রওযা শরীফের মধ্যে নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর পার্শ্বেই দাফন করা হবে।
  • হযরত ঈসা (আঃ) নবী হিসেবে আগমন করবেন না বরং তিনি আমাদের নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর উম্মত হিসেবে আগমন করবেন এবং এই শরীআত অনুযায়ীই তিনি জীবন যাপন ও খেলাফত পরিচালনা করবেন।

কিয়ামতের আলামত 4: ইয়া’জূজ মা’জূজের ফেতনা

  • দাজ্জালের ফেতনা ও তার মৃত্যুর পর আসবে ইয়া’জূজ ও মা’জূজের ফেতনা। ইয়া’জূজ মা’জূজ’ অত্যন্ত অত্যাচারী সম্প্রদায়ের মানুষ।
  • তাদের সংখ্যা অনেক বেশী হবে। তারা দ্রুত সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়বে এবং ভীষণ উৎপাত শুরু করবে, হত্যা এবং লুটতরাজ চালাতে থাকবে।
  • তখন হযরত ঈসা (আঃ) ও তাঁর সঙ্গীরা পর্বতে আশ্রয় নিবে। হযরত ঈসা (আঃ) ও মুসলমানরা কষ্ট লাঘবের জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করবেন।
  • তারপর আল্লাহ তা’আলা মহামারীর আকারে রোগ ব্যাধি প্রেরণ করবেন।
  • বর্ণিত আছে- সেই রোগের ফলে তাদের গর্দানে এক ধরনের পোকা সৃষ্টি হবে, ফলে অল্প দিনের মধ্যে ইয়া’জূজ মা’জূজের গোষ্টী সবাই মরে যাবে। তাদের অসংখ্য মৃত দেহের দূর্গন্ধ সর্বত্র ছড়িয়ে পড়বে।
  • তখন হযরত ঈসা (আঃ) ও তাঁর সঙ্গীদের দোয়ায় আল্লাহ তা’আলা এক ধরনের বিরাটকায় পাখী প্রেরণ করবেন, যাদের ঘাড় উটের ঘাড়ের মত। তারা মৃতদেহগুলো উড়িয়ে নিয়ে সাগরে বা যেখানে আল্লাহর ইচ্ছায় ফেলে দিবে।
  • তারপর বৃষ্টি বর্ষিত হবে এবং সমস্ত ভূ-পৃষ্ঠ পরিষ্কার হয়ে যাবে।

কিয়ামতের আলামত 5: আকাশের এক ধরনের ধোঁয়া সম্বন্ধে আকীদা:

  • হযরত ঈসা (আঃ)-এর ইন্তেকালের পর কয়েকজন নেককার লোক ন্যায় পরায়ণতার সাথে রাজত্ব পরিচালনা করবেন। তারপর ক্রমান্বয়ে ধর্মের কথা কমে যাবে এবং চতুর্দিকে বে-দ্বীনী শুরু হবে।
  • এ সময় আকাশ থেকে এক ধরনের ধোঁয়া আসবে, যার ফলে মু’মিন মুসলমানের সর্দির মত ভাব হবে এবং কাফেররা বেহুশ হয়ে যাবে। ৪০ দিন পর ধোঁয়া পরিষ্কার হয়ে যাবে।

ইয়া’জূজ মা’জূজ বর্তমানে কোন্ দেশের কোথায় কিভাবে রয়েছে? কি তাদের বর্তমান পরিচয়? তা নিশ্চিত করে বলা মুশকিল। এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আগ্রহীগণ হযরত মাওলানা হেফজুর রহমান রচিত “কাছাছুল কোরআন” কিতাব পাঠ করতে পারেন।

কিয়ামতের আলামত 6: পশ্চিম দিক থেকে সূর্য উদয়

  • তার কিছু দিন পর একদিন হঠাৎ একটি রাত তিন রাতের পরিমাণ লম্বা হবে। মানুষ ঘুমাতে ঘুমাতে ত্যাক্ত হয়ে যাবে, গবাদি পশু বাইরে যাওয়ার জন্য চিৎকার শুরু করবে।
  • তারপর সূর্য সামান্য আলো নিয়ে পশ্চিম দিক থেকে উদিত হবে। তখন থেকে আর কারও ঈমান বা তওবা কবূল হবেনা। সূর্য মধ্য আকাশ পর্যন্ত এসে আবার আল্লাহর হুকুমে পশ্চিম দিকে গিয়েই অস্ত যাবে।
  • তারপর আবার যথারীতি পূর্বের নিয়মে পূর্বদিক থেকে উদিত এবং পশ্চিম দিকে অস্ত যেতে থাকবে।

কিয়ামতের আলামত 7: দাব্বাতুল আর্দ

  • পশ্চিম দিক থেকে সূর্য উদয়ের কিছু দিন পর মক্কা শরীফের সাফা পাহাড় ফেটে অদ্ভূত আকৃতির এক জন্তু বের হবে। একে বলা হয় “দাব্বাতুল আরদ” (ভূমির জন্তু)। এ প্রাণীটি মানুষের সঙ্গে কথা বলবে। সে অতি দ্রুত বেগে সারা পৃথিবী ঘুরে আসবে।
  • সে মু’মিনদের কপালে একটি নূরানী রেখা টেনে দিবে, ফলে তাদের চেহারা উজ্জ্বল হয়ে যাবে এবং বেঈমানদের নাকের অথবা গর্দানের উপর সীল মেরে দিবে, ফলে তাদের চেহারা মলিন হয়ে যাবে। সে প্রত্যেক মু’মিন ও কাফেরকে চিনতে পারবে।

এ জন্তুর আবির্ভাব কিয়ামতের সর্বশেষ আলামত সমূহের অন্যতম।

এ জন্তুটির আকার-আকৃতি সম্পর্কে ইবনে কাছীরে বিভিন্ন রেওয়ায়াত উদ্ধৃত করা হয়েছে, যার অধিকাংশই নির্ভরযোগ্য নয়।

কিয়ামতের আলামত 8: কিয়ামতের পূর্বক্ষণে দুনিয়ার অবস্থা ও কিয়ামত সংঘটন

  • দাব্বাতুল আর্দ গায়েব হয়ে যাওয়ার পর দক্ষিণ দিক থেকে একটি আরাম দায়ক বায়ু প্রবাহিত হবে। তাতে ঈমানদারদের বগলে কিছু অসুখ হবে এবং তারা মারা যাবে।
  • দুনিয়ায় কোন ঈমানদার ব্যক্তি ও আল্লাহ আল্লাহ করার বা আল্লাহর নাম নেয়ার কেউ অবশিষ্ট থাকবে না।
  • সারা দুনিয়ায় হাবশী কাফেরদের রাজত্ব চলবে। তারা বায়তুল্লাহ শরীফকে শহীদ করে ফেলবে।
  • কুরআন শরীফ দেল থেকে এবং কাগজ থেকে উঠে যাবে। তারপর হঠাৎ একদিন সিঙ্গায় ফুঁক দেয়া হবে এবং কিয়ামত সংঘটিত হবে।
  • সিঙ্গার ফুঁকে প্রথম প্রথম হালকা আওয়াজ হবে। পরে এত কঠোর ও ভীষণ হবে যে, সমস্ত লোক মারা যাবে। জমিন ও আসমান ফেটে যাবে।
  • পূর্বে যারা মারা গেছে তাদের রূহও বেহুশ হয়ে যাবে। সারা দুনিয়া ধ্বংস হয়ে যাবে।
"কিয়ামতের আলামত সমূহ: কেয়ামতের আগে কি কি ঘটবে? কিয়ামত কবে হবে? কিয়ামতের ঘটনা।" শীর্ষক পোষ্টটি সমাপ্ত হলোো। আমন্ত্রণ থাকলো পরবর্তী আলোচনা পড়ার জন্য।
পোষ্টটি লিখতে নিম্নক্তো বই/লেখকের লিখনী থেকে সাহায্য নেওয়া হয়েছে:
আহকামে জিন্দেগী (মাকতাবাতুল আবরার প্রকাশনী)
মাওলানা মুহাম্মদ হেমায়েত উদ্দীন
শায়খুল হাদীস, জামেয়া ইসলামিয়া আরার্বিয়া, তাঁতী বাজার, ঢাকা-১১০০
মুহাদ্দিছ, জামিয়া ইসলমিয়া দারুল উূলুম মাদানিয়া, ৩১২, দক্ষীণ যাত্রাবাড়ি, ঢাকা-১২৩৬

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Copyright Notice

কপি করা নিষিদ্ধ!