Skip to content

 

গরু হিটে আনার ইনজেকশন (গরু হিটে আনার চিকিৎসা)

গরু হিটে আনার ইনজেকশন, গাভীকে হিটে আনার উপায়, গরু হিটে আনার ইনজেকশন, গরু হিটে আনার উপায় কি, গরু হিটে আনার উপায়, গরুর ইনজেকশন, গরুকে হিটে আনার উপায়।

সময় হওয়ার পরও গরু ডাকে না এলে বা গর্ভধারণ না করলেই দৌড়ে ডাক্তারের কাছে যাওয়ার দরকার নেই। কারণ এই সমস্যার সহজ সমাধান হিসেবে অনেক ডাক্তার গরু হিটে আনার ইনজেকশন হিসেবে সরাসরি হরমোন ইনজেকশন দিয়ে দেন। এতে উল্টো ক্ষতি হতে পারে। এমনকি গরুর যদি পুষ্টিঘাটতি বা অন্য কোনো সমস্যা থেকে থাকে তাহলে হরমোন থেরাপির কারণ তার প্রজনন ক্ষমতা স্থায়ীভাবেও নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

আরও পড়ুনঃ
গরু হিটে আসার ঔষধ (গরু হিটে আনার চিকিৎসা)
https://khamarian.com/গাভী-গরম-না-হওয়ার-কারণ/
https://khamarian.com/গরু-গরম-করার-উপায়/
https://khamarian.com/গাভী-গরু-গরম-হওয়ার-লক্ষণ/

গাভী বা বকনা গরু হিটে আনার ইনজেকশন সমূহ নিম্নরূপ


দেশি জাতের গরু ২৪ থেকে ৩০ মাসের মধ্যে সাধারণ নিয়মে হিটে আসে, এই সময়ের মধ্যে যদি কোন গরু হিটে না আসে, তাহলে বুঝতে হবে অবশ্যই এর পেছনে কোনো কারণ আছে।

সে জন্য প্রথমে আপনাদের যেটা করতে হবে গরুর খাবারের মান বাড়িয়ে দিতে হবে এবং খাবার পরিমাণ বাড়াতে হবে, আর সবথেকে ভালো হবে যদি হাতের কাছে আপনাদের মধু থাকে তাহলে প্রতিদিন ২০ মিলি করে  টানা এক সপ্তাহ ধরে খাওয়াবেন।

তারপরও যদি হিটে না আসে সে ক্ষেত্রে আপনাদের গরু হিটে আনার ইনজেকশন এর ব্যবস্থা নিতে হবে ইনজেকশন ভিটামিন বি কমপ্লেক্স ইঞ্জেকশন টানা এক সপ্তাহ করবেন সাথে ADE  ইনজেকশন।

গরু হিটে আসার জন্য  গরু হিটে আনার ইনজেকশন এর তালিকা আপনাদের দেব, এই তালিকা অনুযায়ী আপনারা কাজ করলে আশা করি আপনারা তাড়াতাড়ি হিটে নিয়ে আসতে পারবেন।

(1) এ, ডি, ই ইনজেকশন, ১০০ কেজি গরুর দেহের ওজনের জন্য ১০ সিসি ৩ দিন পরপর ২/৩ দিন মাংসে পুশ করতে হবে।

(2) ডিবি পাউডার ১০০ কেজি গরুর দেহের ওজনের জন্য ৩০-৪০ গ্রাম খাদ্যের সাথে মিশিয়ে রোজ ১ বার ১ মাস খাওয়াতে হবে।

(3) সর্বশেষ গরু হিটে আনার ইনজেকশন যেটি হরমোন ইনজেকশন Fertazyl ৫ মিলি করে গাভী প্রতি ১ ডোজ মাংসে পুশ করতে হবে।

(4) পুষ্টিকর সুষম খাদ্য খাওয়াতে হবে।

যেমন:

(1) Acivit-ADE® 10ml ইনজেকশন


Acivit ADE Vet Injection 10 x 10 ml গরু হিটে আসার ঔষধ গরু হিটে আনার চিকিৎসা khamarian.com গরু হিটে আনার ইনজেকশন (গরু হিটে আনার চিকিৎসা) কৃষি গরু পালন গরু পালন গরু হিটে আনার ইনজেকশন, গাভীকে হিটে আনার উপায়, গরু হিটে আনার ইনজেকশন, গরু হিটে আনার উপায় কি, গরু হিটে আনার উপায়, গরুর ইনজেকশন, গরুকে হিটে আনার উপায়।

উপাদানঃ
ভিটামিন এ, ভিটামিন ডি ৩, ভিটামিন ই

Vitamin A Propionate (2.5Mil IU/g) BP 20.00g (eqv. to 500,00000 IU) + Vitamin D3 (1.0Mil IU/g) BP 7.50 g (eqv. to 7500000 IU) +Vitamin E Acetate BP 5.00 g/100 ml.

প্রস্তুতকারক কম্পানিঃ ACI Animal Health

ব্যাবহারঃ
গবাদিপশুর জন্য সবচেয়ে দরকারি তিনটি ভিটামিন আছে রেনাসল এডি৩ই ইনজেকশন (Renasol Ad3e Injection) এ। গবাদিপশুর শারীরিক দুর্বলতা ও প্রজনন ক্ষমতা সহ সকল ধরনের ভিটামিনের অভাব জনীত সমস্যায় ও গরু হিটে আনার ইনজেকশন হিসেবে ব্যবহার করা হয়। অনেক সময় গাভী হিটে না আসা ও বীজ না রাখার সমস্যার সমাধানের জন্য ব্যবহার হয়।

ডোজঃ
ইন্ট্রামাসকুলার বা চামড়ার নিচে ইনজেকশন পুশ করতে হবে।

  • গরু: মহিষ, ঘোড়া: 5-10 মিলি
  • বাছুর: 2-5 মিলি
  • ভেড়া বা ছাগল: 2-4 মিলি
  • অথবা রেজিস্টার্ড ভেটেরিনারি ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী।

(2) E-Vet-Plus 30ml ইনজেকশন


গরু হিটে আনার ইনজেকশন (গরু হিটে আনার চিকিৎসা)

এটি গবাদি পশু ভিটামিন ও মিনারেল ইনজেকশন।

উপাদানঃ
প্রতি মিলিতে আছে ভিটামিন ই (Vitamin E) এসিটেট ইউএসপি ৫০ মি.গ্রা.
এবং সোডিয়াম সেলেনাইট বিপি ০.৫ মি.গ্রা.।

প্রস্তুতকারক কম্পানিঃ দি একমি ল্যাবরেটরিজ লিঃ

ব্যাবহারঃ
ভিটামিন ই ও সেলিনিয়ামের অভাবজনিত রোগ, যেমন- মাসকুলার ডিস্ট্রাফি, এনসেফালোম্যালাসিয়া,
এক্সূডেটিভ ডায়াথেসিস ইত্যাদি প্রতিরোধ ও চিকিৎসায়। এছাড়াও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাস,
মাংসপেশী শক্ত হয়ে যাওয়া, দূর্বলতা, খোড়ানো, গর্ভধারণে আক্ষমতা, গর্ভফুল আটকে যাওয়া,
ম্যাস্টাইটিস, গরু হিটে আনার ইনজেকশন হিসেবে ইত্যাদি ক্ষেত্রে সহযোগী চিকিৎসা হিসাবে ব্যাবহার করা হয়।

ডোজঃ
২ মিলি/১০ কেজি দৈহিক ওজনের জন্য মাংসে অথবা চামড়ার নিচে।
২-৩ সপ্তাহ পর পুনরায় প্রয়োগ করতে হবে।

(3) Gonarelin® Vet 5ml ইনজেকশন


গরু হিটে আনার ইনজেকশন (গরু হিটে আনার চিকিৎসা)

প্রতিটি মিলিতে গোনাডোরেলিন অ্যাসিটেট বিপি eq. to Gonadorelin 0.1 mg.

প্রস্তুতকারক কম্পানিঃ BENGAL REMEDIES LTD

ব্যাবহারঃ

  • সিস্টিক ডিম্বাশয় রোগ এর জন্য।
  • গর্ভধারণ উর্বরতার উন্নতি/গর্ভধারণের হারের উন্নতি/পুনরাবৃত্তি প্রজননের জন্য/গরু হিটে আনার ইনজেকশন হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
  • প্রসব-পরবর্তী সময়ে 15-40 দিনের মধ্যে গোনারেলিন ভেট ইনজেকশন দেওয়া শারীরবৃত্তীয় ইস্ট্রাস চক্রের পুনঃপ্রবর্তনকে উদ্দীপিত করে, সিস্টিক ডিম্বাশয়ের রোগের প্রকোপ কমায় এবং প্রথম এস্ট্রাসে বাঁড়া হওয়ার ব্যবধান কমিয়ে দেয়।
  • বিলম্বিত ডিম্বস্ফোটন প্রতিরোধের জন্য। গরুর স্বাভাবিক ক্ষেত্রে ইস্ট্রাস চিহ্ন দেখানোর 24-32 ঘন্টা পরে ডিম্বস্ফোটন ঘটে। কিছু গাভীর ক্ষেত্রে ডিম্বস্ফোটন বিলম্বের কারণে গর্ভধারণ হয় না। এই ক্ষেত্রে গর্ভধারণের আগে গোনারেলিন ভেট ইনজেকশন দিতে হবে।

ডোজঃ
সিস্টিক ডিম্বাশয়ের রোগের জন্য:
একক ইন্ট্রামাসকুলার ইনজেকশন হিসাবে 5 মিলি ইনজেকশন।

Fertility/গর্ভধারণের হারের উন্নতি/পুনরাবৃত্তি প্রজনন জন্য:
একক ইন্ট্রামাসকুলার ইনজেকশন হিসাবে 2.5-5 মিলি ইনজেকশন।

প্রসবোত্তর উর্বরতার উন্নতির জন্য:
একক ইন্ট্রামাসকুলার ইনজেকশন হিসাবে 1-2.5 মিলি ইনজেকশন।

বিলম্বিত ডিম্বস্ফোটন প্রতিরোধের জন্য:
গর্ভধারণের আগে একক ইন্ট্রামাসকুলার ইনজেকশন হিসাবে 2.5 মিলি।

অথবা, রেজিস্টার্ড ভেটেরিনারি ডাক্তার দ্বারা নির্ধারন করতে হবে।

(4) পুষ্টিকর সুষম খাদ্য প্রদান


গরু হিটে আনার ইনজেকশন (গরু হিটে আনার চিকিৎসা)

প্রোটিনঃ আমরা গরুর জন্য প্রায়ই এনার্জি বেজড রেশন তৈরি করে থাকি যেখানে প্রোটিনের অনুপাত খুবই কম থাকে। এই কথাটি অবশ্য বাংলাদেশের মানুষের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। আমরা যতোখানি ভাত খাই সে তুলনায় আমিষ খাই খুবই কম। অতিমাত্রায় শর্করা গ্রহণের কারণে শরীরে শক্তি পাই ঠিকই কিন্তু অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ উপাদানগুলোর ঘাটতি বাড়তে থাকে। আর শরীরে শক্তি পাওয়ার কারণে প্রথমে আমরা ঘাটতিগুলো টের পাই না। কিন্তু ধীরে ধীরে সমস্যা বাড়তে থাকে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়, ডায়াবেটিসের মতো সমস্যা দেখা দেয়। এরপর একের পর এক অসুখ হতে শুরু করে। গবাদিপশুর খাবারের ক্ষেত্রেও আমাদের দেশে এই সমস্যা রয়েছে। এ কারণে হয়তো দেখা যায় গরুর গায়ে বেশ মাংস দেখা যাচ্ছে কিন্তু হঠাৎ করে অসুস্থ হয়ে পড়ে, একবার রোগ দেখা দিলে সহজে সারতে চায়। আবার বাড়ন্ত গরুর হলে ঠিকমতো বৃদ্ধি হয় না। প্রোটিন কিন্তু শরীরের বৃদ্ধি ও ক্ষয়পূরণের জন্য সবচেয়ে জরুরি খাদ্য উপাদান। এ কারণে গরুর রেশনে কমপক্ষে ১৬-১৭% প্রোটিন থাকা আবশ্যক। আর সেই সঙ্গে আরইউপি প্রোটিন থাকতে হবে ৩৫-৪০%।

এনার্জিঃ গরুর রেশনে কমপক্ষে ১২ মেগাজুল/কেজি শক্তি থাকতে হবে। কম শক্তি সম্পন্ন খাবার দিলে গরু অনেক খাওয়ার পরও পর্যাপ্ত শক্তির যোগান পাবে না। আবার এতে করে প্রোটিনসহ অন্যান্য খাদ্য উপাদান শোষণের হারও কমে যেতে পারে। রেশনে ১৫-২০% এর বেশি আঁশ (ফাইবার) থাকা যাবে না। খেয়াল রাখতে হবে যেন শরীরে কোনো মতেই নেগেটিভ এনার্জি ব্যালান্স (প্রয়োজনের তুলনায় কার্বোহাইড্রেট বা সুগার কম) না হয়। নেগেটিভ এনার্জি ব্যাল্যান্স হলেই শরীরে কিটোন বডিজ তৈরি হবে যা প্রজননের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর।

ক্যালসিযাম ও ফসফরাসঃ এমনভাবে রেশন তৈরি করতে হবে যাতে করে গরুর শরীরে ফসফরাসের ঘাটতি দেখা না দেয়। রেশনে ফসফরাসের পরিমাণ ০.৪-০.৫% হওয়া উত্তম। ফসফরাসের পাশাপাশি ক্যালসিয়ামের ও চাহিদা পূরণ করতে হবে। রেশনে ক্যালসিয়ামের ঘনত্ব হবে ০.৭-০.৯%।

ক্যালসিয়াম ও ফসফরাসের অনুপাতঃ ক্যালসিয়াম ও ফসফরাসের অনুপাত কমপক্ষে ২:১ হতে হবে। আমরা যারা গমের ভুসি ও ফসফরাস সাপ্লিমেন্ট (ডিসিপি) ব্যবহার করি তাদের বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অনুপাতটি উল্টা হয়ে যায় মানে ১:২ হয়ে যায়। কারণ গমের ভূষিতে প্রচুর পরিমাণে ফসফরাস থাকে এবং সাথে ডিসিপি ব্যবহার করলে ফসফরাসের পরিমান প্রয়োজনের তুলনায় অনেক বেড়ে যায়। তাই যারা গমের ভুসি খাওয়ান তারা হিসাব মতো ডিসিপি ব্যবহার করবেন। ক্যালসিয়ামের জন্য লাইম স্টোন পাউডার বা ঝিনুক গুঁড়া ব্যবহার করবেন। ক্যালসিয়ামের জন্য অনেকে হাস-মুরগির ডিমের খোসার পাউডার ব্যবহার করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। তবে আমার মতে এটি মোটেও নিরাপদ নয়। কারণ ডিমের খোসার সঙ্গে যে পর্দা বা ঝিল্লিটি থাকে সেটি মারাত্মক বিষক্রিযা তৈরি করতে পারে। এ নিয়ে আরেকটি পোস্টে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

দানাদার খাবারের সাথে মিনারেল মিশ্রিত করাঃ রেশনে পরিমিত ম্যাক্রো মিনারেলগুলো নিশ্চত করতে হবে। এর জন্য সঠিকভাবে রেশনে উপস্থিত মিনারেল হিসাব করে সাপ্লিমেন্ট দিতে হবে। আমরা অনেকেই ইচ্ছামত সাপ্লিমেন্ট দিয়ে থাকি। এতে উপকারের চেয়ে ক্ষতি হওয়ার সম্ভবনা বেশি। যেমন যারা বিভিন্ন ডালের ভুসি খাওয়ান তারা যদি আয়রন সাপ্লিমেন্ট দেন এতে আয়রন বিষক্রিয়া হওয়ার সম্ভবনা অনেক বেশি। কারণ ডালের ভুসিতে প্রচুর আয়রন থাকে। তেমনি লাইম পাউডার ও ঝিনুক গুঁড়াতেও প্রচুর আয়রন থাকে। তাই সেলেনিয়াম সহ সকল ম্যাক্রো মিনারেলের চাহিদা সঠিকভাবে দিতে হবে।

কাঁচা ঘাসঃ মনে রাখতে হবে গরু একটি রুমিন্যান্ট প্রাণী। এরা মূলত তৃণভোজী। তৃণ অর্থাৎ ঘাসই গরুর প্রধান খাদ্য। সামান্য দানাদার খাদ্য এবং প্রচুর ঘাস খাইয়েও বাণিজ্যিকভাবে গরু পালন করা সম্ভব। তাদের উৎপাদন কিছুটা কম হলেও যত্ন ও ওষুধ বাবদ খরচ অনেক কমে যায়। তাই গরুকে প্রচুর পরিমাণে উন্নত জাতের ঘাস দিতে হবে। রক্তে যেন নাইট্রোজেনের পরিমান বৃদ্ধি পেয়ে বিষক্রিয়া না হয় সে জন্য দুধের গরুকে ইউরিয়া ও বর্ষাকালে কাঁচা ঘাস খাওয়ানোতে সতর্ক হতে হবে। এবং প্রাকৃতিকভাবে প্রাপ্ত ঘাস খাওয়ানোর সময় বিষাক্ত ঘাস যেন না থাকে সে দিকে খেয়াল রাখতে হবে।

ফ্যাট বা চর্বিঃ রেশনে ৫% এর বেশি ফ্যাট এবং ২% এর বেশি স্যাটুরেটেড ফ্যাট থাকা যাবে না। রেশনে ৩% ফ্যাট থাকা আবশ্যক।

উপরের ইনজেকশনগুলো বা অন্য কোন ইনজেকশন ব্যবহার করলেও ডাক্তার পরামর্শ ছাড়া ব্যবহার করবেন না, গাভীর পরিস্থিতি বুঝে ডাক্তার ইনজেকশন বা অন্য কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন, এই ইনজেকশনগুলোর নাম দেওয়া হয়েছে শুধু মাত্র ধারণা দেওয়ার জন্য।

খামারিদের সাথে সংযোগ করতে, জ্ঞান ও বিভিন্ন তথ্য শেয়ার করে নিতে এবং বাংলাদেশের খামারি সম্প্রদায়কে শক্তিশালী করতে বাংলাদেশের খামারিদের একটি সামাজিক নেটওয়ার্ক "খামারিয়ার ক্লাব” এ যোগ দিন। 

Copyright Notice

কপি করা নিষিদ্ধ!