বিষয়: ছাগলের পিপিআর রোগের পরিচয় ছাগলের পিপিআর রোগের কারণ ছাগলের পিপিআর রোগের লক্ষণ ছাগলের পিপিআর রোগের সংক্রমণের মাধ্যম ছাগলের পিপিআর রোগের প্রতিকার ছাগলের পিপিআর রোগের চিকিৎসা ছাগলের পিপিআর রোগের টিকা ব্যবহার বিধি ছাগলের পিপিআর রোগের ভ্যাকসিন দেওয়ার নিয়ম।
আজকের খামারিয়ান এর ব্লগে ছাগলের পিপিআর রোগের ৮ টি পয়েন্ট নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। যথা:-
1. ছাগলের পিপিআর রোগের পরিচয়
পিপিআর হচ্ছে ছাগলের একটি মারাত্বক ও প্রাণঘাতী রোগ। Peste des Petits Ruminants (PPR) নামক ভাইরাসের কারণে এ রোগ হয়।
এ রোগ হলে অসুস্থ ছাগলের জ্বর, মুখে ঘা, পাতলা পায়খানা, শ্বাসকষ্ট ইত্যাদি দেখা যায়। অনেক সময় অসুস্থ ছাগিটি মারাও যেতে পারে।
আমাদের দেশে সাধারণত শীতকালে ছাগলের পিপিআর রোগের রোগ রেশি হতে দেখা যায়। এরোগে মৃত্যুর হার খুব বেশি। তবে পিপিআর রোগটি সচরাচর দেখা যায় ছাগল এবং ভেড়াতে। ছাগলের পিপিআর রোগের চিকিৎসা ব্যায় যেমন বেড়ে যায় তেমনি উৎপাদন ব্যাপক কমে যায়।
(ক) PPR এর পূর্ণ রূপ হলো: Peste des petites Ruminants.
(খ) PPR রোগের ধরণ হলো: ভাইরাস জনিত সংক্রামক রোগ।
(গ) PPR রোগের জীবাণুর নাম হলো: মরবিলি ভাইরাস।
(ঘ) PPR আক্রান্ত প্রাণী হলো: রোগটি সাধারনত যেকোন বয়সের ছাগল ও ভেড়ার হয়ে থাকে।
(ঙ) PPR চিকিৎসা পদ্ধতি হলো: ভাইরাস জনিত রোগ হওয়ায় এর সুনির্দিষ্ট চিকিৎসা নেই।

2. ছাগলের পিপিআর রোগের রোগের কারণ
মরবিলি ভাইরাস (Morbillivirus) দ্বারা সংক্রমণের কারণে এই রোগ হয়। দেহের বাইরে এ রোগের জীবাণু বেশিক্ষণ বেচে থাকতে পারে না। এই রোগ খুবই ছোয়াছে ও মৃত্যুর ঝুকি বেশি। অল্প বয়ষ্ক ছাগল ও ভেড়ার মৃত্যুর হার বেশি হলেও বয়ষ্ক ছাগল সঠিক চিকিৎসা ও যত্নে ভালো হয়।

3. ছাগলের পিপিআর রোগের লক্ষণ
ছাগলের পিপিআর রোগের লক্ষণ সংক্রমণের কয়েকদিন পর থেকে প্রকাশ পায়। অনেক সময় ছাগলের সাধারণ ডাইরিয়া হলে আমরা পিপিআর ভেবে নেই। এতে চিকিৎসা খরচ বাড়ে। তাই ছাগলের পিপিআর রোগের লক্ষণ সমূহ সকল ছাগল পালন খামারির জানা থাকা দরকার।
(ক) শরীরের তাপমাত্রা হঠাৎ করে বেড়ে যায়। ছাগলের শরীরের তাপমাত্রা ১০৫-১০৭ ডিগ্রী ফারেনহাইট পর্যন্ত হতে দেখা যায়।
(খ) ছাগলের নাক, মুখ, চোখ দিয়ে প্রথমে পাতলা তরল পদার্থ বের হয়। পরবর্তীতে তা ঘন ও হলুদ বর্ণ ধারণ করে। ধীরে ধীরে তা আরো শুকিয়ে নাকের ছিদ্র বন্ধ হয়ে যায়। এতে শ্বাসকষ্ট সৃষ্টি হয়।
(গ) অসুস্থ ছাগলের চোখও আক্রান্ত হতে পারে। সে ক্ষেত্রে ছাগলের চোখের পাতা ফুলে যেতে পারে। অনেক সময় ঘন দানার মত পদার্থ বের হয়ে চোখের পাতা বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
(ঘ) মুখের ভেতরের নরম টিস্যু গুলো আক্রান্ত হতে পারে। দাঁতের গোড়ার মাংশ পেশিতে ঘাঁ হতে দেখা যায়। দাঁতের মাঝের ফাঁকে, মুখের ভেতরের তালুতে, ঠোঁটে, জিহ্বায় ক্ষত বা ঘাঁ তৈরি হয়।
(ঙ) অনেক সময় অসুস্থ ছাগলের মধ্যে মারাত্বক ডাইরিয়া দেখা দিতে পারে। ডাইরিয়ার ফলে প্রচুর পরিমান তরল পদার্থ শরীর থেকে বের হয়ে যায়। এতে আক্রান্ত ছাগল প্রচন্ড পানি শুন্যতায় ভোগে। পানি শুন্যতার কারণেও অনেক সময় ছাগল মারা যায়।
(চ) ছাগলের পিপিআর রোগে আক্রান্ত হলে ওজন কমে যায়। ধীরে ধীরে ছাগল শুকিয়ে যেতে থাকে।
(ছ) জীবাণু দ্বারা সংক্রমণের কয়েক দিনের মধ্যে শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়।
(জ) আক্রান্ত ছাগলটি গর্ভবতী হলে গর্ভপাত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

4. ছাগলের পিপিআর রোগের সংক্রমণের মাধ্যম
(ক) আক্রান্ত ছাগলের চোখ, নাক, মুখ থেকে নিঃসৃত তরল পদার্থ ও পায়খানার মাধ্যমে এ রোগ ছড়ায়।
(খ) আক্রান্ত ছাগলের শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমে সুস্থ প্রাণী আক্রান্ত হতে পারে।
(গ) আক্রান্ত ছাগলের হাঁচি-কাশির মাধ্যমেও এ ভাইরাস সুস্থ প্রাণীকে আক্রান্ত করতে পারে।
(ঘ) ভাইরাস পানি, খাদ্য পাত্র এবং অসুস্থ প্রাণীর ব্যবহৃত আসবাবপত্র দিয়েও এ রোগ ছড়াতে পারে।
(ঙ) যেসকল ছাগলের শরীরে জীবাণু আছে কিন্তু এখনও রোগের লক্ষণ প্রকাশ পায়নি সেসব ছাগলের মাধ্যমে রোগ এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় স্থানান্তর হয়ে থাকে।

5. ছাগলের পিপিআর রোগের প্রতিকার ও প্রতিরোধ
প্রতিকার:
(ক) অসুস্থ প্রাণিকে আলাদা করে চিকিৎসা করাতে হবে।
(খ) অসুস্থ প্রাণির নাক,মুখ, চোখ দিয়ে নিসৃত তরল যাতে অন্য প্রাণির শরীরে না লাগে সে দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
(গ) ছাগলের থাকার ঘর জীবানু নাশক দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে।
(ঘ) ঔষধ প্রয়োগের মাধ্যমে ২য় পর্যায়ের ব্যাকটেরিয়ার এবং পরজীবি সংক্রমন রোধ করে মৃত্যুর হার কমিয়ে আনা যায়।
(ঙ) শ্বাস তন্ত্রের ২য় পর্যায়ের সংক্রমন রোধে অক্সিটেট্রাসাক্লিন ও ক্লোর টেট্রাসাইক্লিন খুব কার্যকর।
(চ) গবেষনায় দেখা গেছে, ফুইড থেরাপী এবং জীবানু রোধী ঔষধ যেমনঃ ইনরোফ্লোক্সাসিন, সেফটিফোর নির্দিষ্ট ডোজে ব্যবহার করলে ভাল ফল পাওয়া যায়।
(ছ) ৫% বরো-গ্লিসারিন দিয়ে মুখ ধুয়ে দিলে মুখের ক্ষত অনেক ভাল হয়ে যায়।
(জ) তবে চোখের চারপাশে,নাক, মুখ পরিষ্কার কাপড় এবং কটন টিউব দিয়ে পরিষ্কার করে দিতে হবে দিনে ২-৩ বার করে।
(ঝ) অতি দ্রুত নিকটস্থ প্রাণি সম্পদ দপ্তরে যোগাযোগ করে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

প্রতিরোধ:
(ক) ছাগলের পিপিআর রোগের চিকিৎসার চেয়ে প্রতিরোধের সর্বোৎকৃষ্ট উপায় হলো ছাগল ও ভেড়াকে নিয়মিত টিকা / ভ্যাকসিন প্রদান করা।
(খ) এছাড়াও আক্রান্ত পশুকে আলাদা করতে হবে। ছাগলের খামার নিয়মিত জীবাণুমুক্ত করতে হবে।
(গ) খাবার পাত্র ও পানির পাত্র পরিষ্কার ও শুষ্ক রাখতে হবে।
(ঘ) খামারের বায়োসিকিউরিটি বা জৈব নিরাপত্তা সঠিক ভাবে মেনে চলতে হব।

6. ছাগলের পিপিআর রোগের চিকিৎসা
(ক) এটি ভাইরাল রোগ তাই নির্দিষ্ট কোন চিকিৎসা নেই।
(খ) তবে ঔষধ প্রয়োগ করে ২য় পর্যায়ের ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমন রোধ করে মৃত্য হার কমিয়ে আনা যায়। আক্রান্ত ছাগল বা ভেড়ার দ্বিতীয় পর্যায়ের জীবাণু সংক্রমণ রোধে এন্টিবায়টিক ঔষধ দিয়ে চিকিৎসা করাতে হবে।
(গ) জ্বরের জন্য প্যারাসিটামল জাতীয় ঔষধ সেবন করাতে হবে।
(ঘ) ডিহাইড্রেশনের জন্য মুখে স্যালাইন খাওয়াতে হবে অথবা শীরায় ডেক্সট্রোজ স্যালাইন দিতে হবে।
(ঙ) ছাগলের পিপিআর রোগের চিকিৎসায় ডাইরিয়া বন্ধ করার জন্য অ্যাস্টিনজেন্ট মিকচার দিনে ২-৩ বার খাওয়াতে হবে।
যেমন:
- এন্টিবায়টিক ঔষধ: ট্রাইজেক্ট ভেট, ট্রাইজন ভেট, এসিসেফ-৩ ইত্যাদি।
- জ্বর ও ব্যথানাশক ঔষধ: টাফনিল ভেট, কিটো এ ভেট, ফাস্ট ভেট ইত্যাদি।
- স্যালাইন বা ইলেক্ট্রোলাইট ঔষধ: ইলেক্ট্রোমিন, রেনালাইট ইত্যাদি।

7. ছাগলের পিপিআর রোগের টিকা ব্যবহার বিধি
ছাগল খামারের সবচেয়ে মারাত্বক ও ক্ষতিকর রোগ হলো এটি। ছাগলকে প্রতি ৬ মাস অন্তর অন্তর এই রোগের টিকা প্রয়োগ করতে হয়। বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনিস্টিটিউট (BLRI) এই রোগের টিকা উৎপাদন করে এরং উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসে এই টিকার সরবরাহ পাওয়া যায়।
(ক) এই টিকা দুইটি অংশ।একটি হল,ছোট একটি বোতলে একটি টেবলেটের মত থাকে। এটি হল মূল টিকা।আর একটি অংশ হল। একটি বড় বোতলে ১০০ মিলি তরল (Dilluent) থাকে।এই দুই অংশ মিশ্রিত করলে টিকাটি ব্যবহার উপযোগী হবে।টিকা ব্যবহারে পূর্বে এই লিংকে ক্লিক করে টিকা ব্যবহারের প্রয়োজনীয় বিষয় জেনে নিন।
(খ) তরলের সাথে টিকার টেবলেটটি মিশ্রনের পর প্রতি পশুকে ১ মিলি করে চামড়ার নীচে প্রয়োগ করতে হবে। ৪ মাস+ বয়সের পশুকে এই টিকা দেওয়া হয়।তবে ২ মাস বয়সের পশুকেও এই টিকা দেওয়া যায় তবে সেক্ষেত্রে ৬ মাস বয়সে পুনরায় (Booster) টিকা প্রয়োগ করতে হবে।
(গ) এই টিকা প্রয়োগের ১৫ দিন পর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হয়।যা প্রায় এক বছর পর্যন্ত কার্যকর থাকে।তাই এক বছর পর পুনরায় এই রোগের টিকা প্রদান করতে হয়।

(ঘ) পিপিআর রোগের যে জীবানু, তাকে বিশেষ ভাবে প্রক্রিয়া জাত( Live attenuated) করে তৈরি করা হয় ছাগলের শরীরে প্রয়োগ করা হয়।যা পিপিআর রোগ তৈরি করার পরিবর্তে এই রোগের বিরুদ্ধে শরীরে প্রতিরোধ ব্যবস্থা (immunuty) গড়ে তোলে। এই প্রক্রিয়া জাত জীবানুটাই হল পিপিআর টিকা।
(ঙ) সাধারনত ডিপ ফ্রিজে -২০˙সেঃ তাপমাত্রায় ১ বৎসর পর্যন্ত এই টিকা গুনগত মান অক্ষুন্ন থাকে তবে এটি ৫˙সেঃ হতে ০˙সেঃ তাপমাত্রায় ৬মাস সংরক্ষন করা যায়।কুলভ্যান বা ফ্লাক্সে পর্যাপ্ত বরফ দিয়ে এই টিকা পরবহন করতে হয়।
(চ) এই টিকার প্রতি ভায়েলে ১০০ মাত্রা টিকা এবং ১০০ মাত্রা ডাইল্যুয়েন্ট থাকে।যা দিয়ে সর্বোচ্চ ১০০ টি ছাগলকে টিকা প্রদান করা যায়। প্রতি ভায়েলের নির্ধারিত মূল্য ৫০.০০ টাকা (২০২১ অনুযায়ী)।

8. ছাগলের পিপিআর রোগের ভ্যাকসিন দেওয়ার নিয়ম
(ক) ছয মাস বয়সী ছাগল ও ভেড়াকে ১ সিসি ভ্যাকসিন চামড়ার নিচে প্রয়োগ করতে হবে। এতে ৬ মাস শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরী হয়। ছাগলের পিপিআর রোগের চিকিৎসা সবসময় সফল হয়না। তাই টিকা দেওয়ার বিকল্প নেই।
(খ) এই টিকা +২ͦ থেকে +৮ͦ সেঃ তাপমাএায় সংরক্ষণ বাঞ্চনীয়।
(গ) উৎপাদন কেন্দ্র বা সরবরাহ কেন্দ্র থেকে টিকা সরবরাহ নেয়ার সময় অবশ্যই কুলভ্যান / ফ্লাক্সে পর্যাপ্ত বরফ দিয়ে টিকা বহন করতে হবে।
(ঘ) টিকা প্রয়োগের জন্য ডিসপোজেবল সিরিঞ্জ ব্যবহার করতে হবে এবং সকল প্রকার জীবানুমুক্ত ব্যবস্থাগ্রহণ বাঞ্চনীয়।
(ঙ) টিকা গুলানোর পূর্বে ১০০ মিঃ লিঃ ডাইল্যুয়েন্টের বোতল কমপক্ষে ১২ ঘণ্টা +৪ͦ থেকে +৮ͦ সেঃ তাপমাএায় রেখে ব্যবহার করতে হবে।
(চ) ডাইল্যুয়েন্টের বোতলে গুলানো টিকা বরফ দেয়া পাএ রেখে ব্যবহার করতে হবে এবং টিকা গুলানোর ১ (এক) ঘণ্টার মধ্যে ব্যবহার নিশ্তিত করতে হবে।

(ছ) ১ (এক) মিঃ লিঃ মাএা টিকা কাঁধে চামড়ার নিচে একবার সকল ছাগল ও ভেড়াকে প্রয়োগ করতে হবে। বাচ্চার বয়স ৪ মাস হলে এই টিকা দেয়া যায়। ২ মাস বয়সের বাচ্চাকেও এই টিকা দেয়া যায়।এক্ষেএে ৬ মাস বয়সে পুনরায় এই টিকা দিতে হবে।
(জ) ঝুকিপুন এলাকায় ১ (এক) বছর পর পুনরায় (বুস্টার) টিকা প্রয়োগের পরামর্শ দেয়া যাবে।
(ঝ) প্রসবের ১৫ (পনের) দিন পূর্বে গর্ববতী ছাগল / ভেড়াকে এই টিকা দেয়া যায়ে না।
(ঞ) অসুস্থ বা পুষ্টিহীন ছাগল / ভেড়াকে এই টিকা না দেয়াই উওম।
(ট) টিকা প্রয়োগের ১৫ (পনের) দিন আগে ক্রিমি মুক্ত নেয়া ভাল।
(ঠ) খামারে বা বাড়ীতে কোন নতুন ছাগল / ভেড়াকে আগমন ঘটলে ১০ দিন আলাদা রেখে পর্যবেক্ষণের পর টিকা প্রয়োগ করতে হবে। আক্রান্ত ছাগল / ভেড়াকে বা আক্রান্ত এলাকায় এই টিকা দেয়া যাবেনা।
(ড) ব্যবহৃত বা অল্প ব্যবহৃত সকল প্রকার টিকার ভায়াল বা ডাইল্যুয়েন্টের বোতল যথাযথ ভাবে নষ্ট করে ফেলতে হবে।

তথ্যসূত্রঃ বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনিস্টিটিউট (BLRI)
খামারিদের সাথে সংযোগ করতে, জ্ঞান ও বিভিন্ন তথ্য শেয়ার করে নিতে এবং বাংলাদেশের খামারি সম্প্রদায়কে শক্তিশালী করতে বাংলাদেশের খামারিদের একটি সামাজিক নেটওয়ার্ক "খামারিয়ার ক্লাব” এ যোগ দিন।
সমাপ্তঃ
ছাগলের পিপিআর রোগের পরিচয় ছাগলের পিপিআর রোগের কারণ ছাগলের পিপিআর রোগের লক্ষণ ছাগলের পিপিআর রোগের সংক্রমণের মাধ্যম ছাগলের পিপিআর রোগের প্রতিকার ছাগলের পিপিআর রোগের চিকিৎসা ছাগলের পিপিআর রোগের টিকা ব্যবহার বিধি ছাগলের পিপিআর রোগের ভ্যাকসিন দেওয়ার নিয়ম।
RAJIBUL SAIKH HAMARI HOTE CHAI