(02) পুকুর পাড়, খেলার মাঠ, পাহাড়ী ভূমি, নদীর চর প্রভৃতি জায়গায় মুক্তভাবে সারাদিন ছাগল চরানো হয়।
(03) শুধু রাতের বেলায় ছাগলকে বাড়ীতে নেওয়া হয়। এসময় শুধুমার দানাদার খাবার ছাগলকে সরবরাহ করা হয়।
(04) পতিত বা অনাবাদি জমিতে মুক্তভাবে চরে বেড়ায় বলে ছাগলের জন্য আলাদাভাবে ঘাস উৎপাদনের প্রয়োজন হয় না।
(05) খাদ্য ব্যবস্থাপনা খাতে খরচ কম হয় |
(06) মুক্তভাবে চরে বেড়ায় বলে রোগ-বালাই তুলনামূলকভাবে কম হয়।
(07) মুক্তভাবে চরে বেড়ায় বলে রক্ষণাবেক্ষণ ও দেখাশোনার কাজে নজরদারি করতে হয় ৷ নতুবা ছাগল হারিয়ে যাওয়ার বা চুরি হয়ে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে।
(08) মুক্তভাবে চরে বেড়ানোর কারণে অনেক সময় ছাগল কর্তৃক অন্যের ক্ষেতের ফসল নষ্ট করার সম্ভাবনা থাকে। এর ফলে প্রতিবেশীর সাথে ঝগড়া-বিবাদ হতে পারে ৷
(09) দেশব্যাপী নিবিড় কৃষি কাজের কারণে বর্তমান প্রেক্ষাপটে দেশের অধিকাংশ স্থানে এ পদ্ধতিতে ছাগল পালন করা দুরুহ।
(10) মুক্তভাবে চরে বেড়ায় বলে ছাগলের পরিকল্পিত প্রজনন সম্ভব নাও হতে পারে |
(11) এ ধরণের খামার হতে বছরে ২৫-৩৫ হাজার টাকা আয় করা সম্ভব ৷