Skip to content

 

শহরের মেয়েরা মোটা হওয়ার কারণ কি? 10 টি কারণ

শহরের মেয়েরা মোটা হওয়ার কারণ কি 10 টি কারণ

ছেলে হোক আর মেয়ে হোক মোটাদের কেউ পছন্দ করেনা। সবাই তাদেরকে বোঝা মনে করে।

সম্প্রীতি কিছু গবেষণায় দেখা গেছে শহরের মেয়ে গ্রামের মেয়েদের তুলনায় বেশি মোটা হয়। শহরের মেয়েরা মোটা হওয়ার কারণ কি? তার মাঝে দশটি কারণ নিয়ে আজ আলোচনা করবঃ

শহরের মেয়েরা মোটা হওয়ার কারণ বা মোটা হয়ে যাওয়ার কারণ কি শহরের মেয়েরা মোটা হওয়ার কারণ কি? 10 টি কারণ স্বাস্থ্য শহরের মেয়েরা মোটা হওয়ার কারণ কি? মোটা হয়ে যাওয়ার কারণ? বেশিরভাগ শহরের মেয়ে মোটা হওয়ার কারণ?

[1] ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অব পাবলিক হেলথের মত এই শহরে বিভিন্ন খাদ্য ও কোমল পানীয় এর সহজলভ্যতা জন্য মেয়েরা চকলেট, চিপস, আইসক্রিম বেশি খায়। এই অভ্যাস তাদের মুখে ফেলে।

[2] শহরের মেয়েরা রাতের খাবার দেরী করে খায় সাইকোলজি টুডের গবেষণায় দেখা যায় রাতের খাবার দেরি করে খেলে মোটা হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়।

[3] এছাড়া শহরের মেয়েরা রাত জেগে ঘুমায় যা তাদের মোটা হওয়ার কারণ হিসেবে কাজ করে।

[4] হরমোনের সমস্যাও মোটা হওয়ার একটি বড় কারণ। শহরে দূষিত পরিবেশ ও জিনগত কারণ অনেকাংশে মেয়েদের মোটা হওয়ার জন্য দায়ী এটা উঠে এসেছে বিভিন্ন গবেষণায়।

[5] জার্নাল অব ফ্যামিলি হেলথ সার্ভে অফ ইন্ডিয়া দেখা গেছে শহরের মেয়েরা পানি কম পান করে তবে কোমলপানীয় বেশি পান করে আর এটা তাদের মোটা হওয়ার কারণ হিসেবে কাজ করে।

[6] দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়ায় প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয় শহরের মেয়েরা মাছ মাংস বেশি খায় তাই তাদের ওজন সহজেই বেড়ে যায়।

[7] শহরের মেয়েরা সকালের নাস্তা নিয়মিত খায় না। গবেষণায় দেখা গেছে সকালের নাস্তা না খেলে মোটা হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে।

[8] শহরের মেয়েরা ফাস্টফুড ও প্রক্রিয়াজাত খাবার বেশি খায় আর এটি মোটা হওয়ার একটি বড় কারণ।

[9] জার্নাল অব নার্সিং এন্ড হেলথ এর তথ্য মতে শহরের মেয়েরা শারীরিক পরিশ্রম করে এতে অতিরিক্ত ক্যালোরি জমে ওজন বাড়ে।

[10] জার্নাল অব মেডিকেল নিউট্রিশন এর গবেষণায় দেখা গেছে শহরের মেয়েরা টিভি ল্যাপটপ অনেক সময় বেশি দেয়, শহরের মেয়েরা গাড়ি ব্যবহার বেশি করে, এটি তাদের মোটা করে তোলে বা মোটা হওয়ার কারণ হিসেবে কাজ করে।

এছাড়াও, পারিবারিক স্বাস্থ্যগত অসচেতনতার কারণে শহরের মেয়েরা বেশি মোটা হয় পরিবার থেকে পড়াশোনার জন্য যতটা চাপ দেওয়া হয় স্বাস্থ্য সচেতনতার জন্য অতটা মনোযোগ দেওয়া হয় না।

পোষ্টটি শেষ অবধি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Copyright Notice

কপি করা নিষিদ্ধ!