Skip to content

 

পুকুরে হাঁস-মুরগি ও মাছের সমন্বিত চাষ

পুকুরে হাঁস-মুরগি ও মাছের সমন্বিত চাষ

পুকুরে হাঁস-মুরগি ও মাছের সমন্বিত চাষঃ কি ও কেন?

  • পরিকল্পিত ও বিজ্ঞান সম্মত উপায়ে একই সময়ে পুকুরে হাঁস-মুরগি ও মাছের চাষকে সমন্বিত হাঁস-মুরগি ও মাছের চাষ বলে। এক্ষেত্রে পুকুরের পাড়ে হাঁস-মুরগির ঘর তৈরি করা হয় ও পুকুরে মাছ চাষের ব্যবস্থা রাখা হয়।
  • মাছ ও হাঁস-মুরগির একসংগে চাষ বা পালন করা লাভজনক বলে প্রমাণিত হয়েছে। অনেকের ধারনা, মাছের সংগে পুকুরে হাঁস পালন করিলে হাঁস মাছের পোনা খেয়ে ফেলে। এ ধারনা ভুল। হাঁস পুকুরে সাঁতার কাটতে ভালোবাসে। পুকুরের পাড়ের স্বল্প পানিতে মাছের খাদ্য, নানাবিধ ঝিনুক, শামুক, ছোট ছোট জলীয় পোকা-মাকড় ও শেওলা বা উদ্ভিদ জাতীয় আগাছা হতে হাঁস প্রচুর খাদ্য সংগ্রহ করে। ফলে হাঁসকে অন্য খাবার কম দিলেও চলে। পক্ষান্তরে, মাছ হাঁস-মুরগির মলমূত্র, এদের উচ্ছিষ্ট্য খাদ্য ইত্যাদি খেয়ে অল্প সময়ে দ্রুত বেড়ে উঠে। এভাবে মাছের জন্য অতিরিক্ত কোন খাদ্য বা সার প্রয়োগ ছাড়াই মাছের উৎপাদন অনেকাংশে বৃদ্ধি পায়। এক কথায়, হাঁস ও মাছ একে অপরকে উৎপাদন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
  • পৃথিবীর অনেক দেশে সুইডেন ও ইউরোপের অন্যান্য দেশে, তাইওয়ান সহ দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার বহুদেশে হাঁস-মাছের একত্রে চাষ বেশ জনপ্রিয়। এ পদ্ধতিতে একই জায়গায় একই সময়ে দুই উদ্দেশ্যে ব্যবহার করে জমির সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করে। আমাদের জন বহুল দেশে সীমিত জমিতে এ ব্যবস্থা করলে অধিক খাদ্য উৎপাদনে ও পুষ্টির চাহিদা মেটাতে সাহায্য করতে পারে। আমাদের দেশেও আজকাল হাঁস-মুরগি-মাছের সমন্বিত চাষ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। এ ব্যবস্থায় অনেকে হাঁস পালন করে থাকে। কিন্তু অনুরূপভাবে মুরগিও পালন করা যায়।

পুকুরে হাঁস-মুরগি ও মাছের সমন্বিত চাষঃ সুবিধা কি?

সমন্বিত চাষের কতকগুলো সুবিধা হলঃ

১. একই জায়গায় একই ব্যবস্থাপনায় লাভজনক ভাবে সমন্বিত পদ্ধতিতে মাংস, ডিম ও মাছ উৎপাদন করা যায়।

হাঁস-মুরগির বিষ্ঠা মাছের জন্য একটি উৎকৃষ্ট জৈব সার বা খাদ্য। সমন্বিত পদ্ধতিতে পুকুরে মাছের জন্য কোন সার বা খাদ্যের প্রয়োজন হয় না।

এ পদ্ধতিতে হাঁস-মুরগির খাবারের পাত্রগুলো পুকুরে পানির উপর মাচাতে দেয়া হয়। হাঁস-মুরগির খাওয়ার সময় উহার কিছু অংশ পুকুরে পড়ে থাকে। ইহা মাছের সম্পূরক খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

৪. কোন কোন মাছ হাঁস-মুরগির বিষ্ঠা সরাসরি খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করে।

৫. অন্যদিকে হাঁস-মুরগির মলমূত্র পানিতে পড়ে পুকুরে জৈব সার বা খাদ্য তৈরি বৃদ্ধি করে। এসব গ্রহণ করে মাছ দ্রুত বৃদ্ধি পায়।

See also  বিদেশি মাছের চাষ: সাইপ্রিনাস্কার্পি, তেলাপিয়া, নাইলোটিকা, গ্রাস্কাপ, সিলভার কার্প, আফ্রিকান মাগুর, রাজপুটি মাছ এর বৈশিষ্ট্য ও মাছ চাষ

৬. সাঁতার কাটার সময় হাঁস পুকুরের পানি নাড়াচাড়া করে দেয়। এতে পানিতে অক্সিজেনের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। এ অক্সিজেন মাছের জন্য উপকারী।

৭. পুকুরের তলদেশের মাটি হাঁস ঠোঁট দিয়ে আলগা করে দেয়। এতে অন্যান্য খাদ্য বেড়িয়ে আসে। ফলে পানির গুণাগুণ বৃদ্দি পায় এবং উৎপাদন ক্ষমতাও বেড়ে যায়। এভাবে তলার মাটিতে জমে থাকা বিষাক্ত গ্যাস ও বের হয়ে যায়।

৮. পুকুরের পাড়ে বা পানির উপর ভাসমান হাঁস-মুরগির ঘর তৈরি করা হয়। ফলে এদের পালনের জন্য আলাদা জায়গার প্রয়োজন হয় না। ফলে শ্রমিক খরচ কম হয়।

৯. সমন্বিত চাষ পদ্ধতিতে রক্ষণাবেক্ষণের জন্য আলাদা লোকের প্রয়োজন হয় না।

১০. তাছাড়া পুকুরে অবাঞ্চিত জলজ উদ্ভিদ দমনে হাঁস সাহায্য করে।

১১. গোবর, খৈল, ইউরিয়া ইত্যাদি যে সব সার মাছের খাদ্য হিসেবে পুকুরে ব্যবহার করা হয়, গুলো শস্য চাষে ব্যবহার করে কৃষক লাভবান হতে পারে।

পুকুরে হাঁস-মুরগি ও মাছের সমন্বিত চাষ

হাঁস-মুরগি ও মাছের সমন্বিত চাষঃ পুকুরে হাঁস-মুরগির ঘর তৈরি

  1. পুকুরের পাড়ে বা পানির উপর স্থায়ী অথবা ভাসমান হাঁসের ঘর তৈরি করা যেতে পারে। বাঁশ, ছন, গোলপাতা, অথবা টিন দিয়ে এসব হাঁস মুরগির ঘর তৈরি করা যায়।
  2. সাধারণত প্রতিটি হাঁসের জন্য প্রায় ০.৩০ বর্গমিটার মেঝের স্থান প্রয়োজন।
  3. মুরগির জন্য মেঝের জায়গার পরিমাণ কিছুটা কম হলেও চলে। ঘরের উচ্চতা ১.৫ থেকে ১.৮ মিটার হওয়া দরকার।
  4. ঘরে যাতে পর্যাপ্ত আলো-বাতাস চলাচল করতে পারে সে ব্যবস্থা রাখতে হবে।
  5. পুকুরের খোলামেলা এলাকায় পাড় হতে ১.৮ থেকে ২ মিটার ভিতরে শক্ত কাঠামোর উপর উপর মেঝে তৈরি করে ঘর তৈরি করা যায়।
  6. মেঝের প্রতিটি বাঁশের বাতার মাঝে ১.২৫ সেন্টিমিটার পরিমাণ জায়গা ফাঁক রাখা উচিত। এতে হাঁস-মুরগির বিষ্টা ও পাত্র থেকে পড়ে যাওয়া খাদ্য সরাসরি পানিতে পড়ে যাবে।
  7. ঘরের মেঝে প্রতিদিন ১ বার পানি দিয়ে ধুয়ে দিলে আটকে থাকা খাদ্য ও মলমূত্র পুকুরে পড়ে যাবে।
  8. ঘরের মেঝে এমন উঁচু করতে হবে যাতে মেঝে ভরা বর্ষাকালে ও পুকুরের পানির সর্বোচ্চ স্তরের চেয়ে ০.০৬ থেকে ০.৯০ মিটার উপরে হয়।
  9. পুকুরের পাড় থেকে হাঁস-মুরগি ঘরে প্রবেশের জন্য বাঁশের সিঁড়ি ব্যবহার করা যেতে পারে।
  10. সন্ধ্যায় সিঁড়ি তুলে রাখলে বণ্য প্রাণী বা চোরের উপদ্রব হতে রেহাই পাওয়া যায়। হাঁসগুলো পুকুরে নেমে সাঁতার কাঁটা বা চলার জন্য ঘরের এক পার্শ্বে একটা দরজা ও সিঁড়ি দিতে হয়।
  11. হাঁস-মুরগির ঘরের মধ্যে খাবার, পানি পাত্র ও ডিম পাড়ার বাক্স দিতে হবে।

হাঁস-মুরগি ও মাছের সমন্বিত চাষঃ পুকুর প্রস্তুত ও মাছের পোনা মজুদ

  1. পুকুর প্রস্তুতির সাধারণ নিয়মাবলী পালন করতে হবে। মাছ ছাড়ার আগে পুকুর থেকে শোল, গজার, টাকি, বোয়াল ইত্যাদি রাক্ষুশে মাছ ধরে ফেলতে হবে।
  2. এরপর প্রতি ১৬০০ বর্গমিটার পুকুরে ২৫ কেজি চুন দিতে হবে। চুন দেয়ার ৭ দিন পর পুকুর মাছ ছাড়তে হয়।
  3. সমন্বিত হাঁস ও মাছ চাষ পদ্ধতিতে পুকুরে বিভিন্ন জাতের মাছ ছাড়তে হবে। এসব মাছ যেন একে অপরের প্রতি সহনশীল হয়।
  4. পুকুরে হাঁস পালন করলে বিভিন্ন রকমের খাদ্য পুকুরে তৈরি হয়। আবার, বিভিন্ন মাছের খাদ্যভ্যাশ বিভিন্ন। কাজেই, বিভিন্ন প্রজাতির মাছ ছাড়লে পুকুরে উৎপাদিত খাদ্য সমূহের যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত হবে এবং মাছের উৎপাদনও বাড়বে।
  5. শুধু এক প্রজাতির মাছ ছাড়লে এরা পুকুরের এক জাতীয় এবং এক স্তরের খাদ্য খাবে। এতে খাদ্যের সম্পূর্ণ সদ্ব্যবহার হবে না। ফলে মাছের আশানুরূপ উৎপাদন পাওয়া যাবে না।
  6. সমন্বিত হাঁস-মুরগি মাছ চাষ পদ্ধতিতে পুকুরের তলা, পানির মধ্যভাগ এবং উপরিভাগের খাদ্য খায় এমন প্রজাতি বাছাই করতে হবে।
  7. মিশ্রভাবে পুকুরে মৃগেল, কাল বাউশ, রুই কাতলা বা সিলভার কার্প জাতীয় মাছ ছাড়তে হবে। হাঁস পালিত পুকুরে প্রতি ১৬০০ বর্গ মিটারে ৮-১০ সেন্টিমিটার আকারের ১০০০ টি পোনা মাছ ছাড়া যেতে পারে।
  8. পুকুরে কাতলা বা সিলভার কার্প ৪০%, মৃগেল বা কাল বাউশ ৩০% ২০%, এবং গ্রাস কার্প ১০% হারে পোনা ছাড়া উত্তম। এ পদ্ধতিতে মাছ চাষ করলে প্রতি ১৬০০ বর্গমিটার পুকুরে ৬০০ কেজি মাছ এবং ১০-১২ হাজার হাঁস-মুরগির ডিম উৎপাদন করা সম্ভব।
  9. গ্রাস কার্প, ঘাস জাতীয় খাদ্য খেয়ে থাকে। পুকুরে জলজ উদ্ভিদ থাকলে এদের জন্য খাদ্যের প্রয়োজন হয় না। পুকুরে জলজ আগাছা না থাকলে পুকুর পাড়ে জন্মানো ঘাস পাতা দিলেও চলে।
  10. পুকুর পাড়ের ভেতর দিকে পারা ঘাস ও জার্মান ঘাষ এবং পাড়ে নেপিয়ার জাতীয় উন্নত জাতের ঘাষ চাষ করে গ্রাস কার্পের খাদ্যের ব্যবস্থা করা যায়। বাংলাদেশে প্রায় ১৩ লক্ষ পুকুর আছে। এ পুকুরগুলোতে হাঁস-মুরগি মাছ সমন্বিত চাষ করে আমিষ জাতীয় খাদ্য, ডিম, মাংস ও মাছের উৎপাদন বহুগুণে বৃদ্ধি করা সম্ভব।
  11. একই পদ্ধতিতে মাছের সাথে হাসের পরিবর্তে ব্রয়লার ও লেয়ার মুরগি পালন করেও প্রচুর লাভবান হওয়া যায়।
See also  বিল-হাওড়ে মাছ চাষ ও ব্যবস্থাপনা, প্লাবন-ভূমিতে পেনে মাছ চাষ, মহাসড়ক ও রেলওয়ের পাশের জলাশয়ে মাছ চাষ, মাছ চাষ প্রযুক্তি ও ব্যবস্থাপনা
পুকুরে হাঁস-মুরগি ও মাছের সমন্বিত চাষ

হাঁস-মুরগি ও মাছের সমন্বিত চাষঃ হাঁসের জাত ও সংখ্যা

  1. বিদেশি উন্নত জাতের খাকী ক্যাম্পবেল ও জিনডিং জাতের হাঁস এ সমন্বিত পদ্ধতিতে পুকুরে পালন করা যায়। এরা আমাদের পরিবেশে ভালো টিকে।
  2. এসব হাঁসের জাত বছরে ২০০-২৫০ টি ডিম পাড়ে।
  3. সাধারণতঃ তিন হাতে সাড়ে তিন মাস বয়সের বাড়ন্ত হাঁস দিয়ে এ ধরনের খামার আরম্ভ করা হয়। কারণ সাড়ে চার থেকে সাড়ে পাঁচ মাস বয়সে হাঁস ডিম দিতে শুরু করে।
  4. নূতন ঘর ও পুকুরের পরিবেশের সাথে খাপ খাওয়াতে এদের ৪-৬ সপ্তাহ সময় লাগে। আরও কম বয়সের হাঁসের বাচ্চা দিয়েও এরূপ সমন্বিত খামার আরম্ভ করা যায়।
  5. প্রায় ১৬০০ বর্গমিটার পুকুরে ৭০-৮০ টি হাঁস অর্থাৎ প্রতি শতাংশ পুকুরে ২/৩টি করে হাঁস পালন করা যেতে পারে। এ সংখ্যক হাঁস পালন করলে পুকুরে কোন প্রকার সার বা মাছের জন্য খাদ্য সরবরাহ করার প্রয়োজন হয় না।
  6. বাচ্চা ফুটানোর জন্য ডিম উৎপাদন করতে হলে প্রতি ৬-৮টি হাঁসীর জন্য ১টি করে হাঁসা রাখতে হবে। দু-আড়াই বছর বয়স হলে এ হাঁসগুলো বিক্রি করে সমান সংখ্যক নতুন বাড়ন্ত হাঁস দিতে হবে।

হাঁস-মুরগি ও মাছের সমন্বিত চাষঃ হাঁসের খাদ্য, যত্ন ও রোগ-প্রতিরোধ

  1. হাঁসকে নিয়মিত সুষম খাদ্য সরবরাহ করতে হবে।
  2. বাচ্চা, বাড়ন্তও বয়স্ক হাঁসের খাদ্য যথাক্রমে ২০%, ১৮% এবং ১৬% আমিষ থাকা প্রয়োজন।
  3. হাঁসের খাদ্য ও পানির পাত্র ঘরের মধ্যে পৃথক পৃথক পাত্রে দিতে হয়। খাদ্য ও পানির পাত্র পাশাপাশি রাখা ভালো।
  4. খাবার পাত্র আধা থেকে ১ মিটার দৈর্ঘ্য, ১২-১৫ সেন্টিমিটার প্রস্থ এবং ১০-১২ সেন্টিমিটার গভীরতা বিশিষ্ট টিন, অ্যালুমিনিয়াম অথবা প্লাষ্টিকের তৈরি হলে ভালো হয়।
  5. প্রাপ্ত বয়স্ক প্রতি খাকী ক্যাম্পবেল হাঁসকে দৈনিক ১৪০- ১৫০ গ্রাম সুষম খাদ্য দিতে হয়। পুকুর থেকে যথেষ্ট পরিমাণে খাদ্য সংগ্রহ করলে খাদ্য পরিমাণ কমিয়ে ১১০-১২০ গ্রাম দিলেও চলবে।
  6. হাঁস সাধারণত শেষ রাতে বা ভোরে ডিম পাড়ে। কিছু কিছু হাঁস আবার সকাল ৯টার মধ্যে ডিম পাড়ে।
  7. সকাল ৭টায় একবার ডিম সংগ্রহ করে খাদ্য ও পানি দিতে হবে। আবার ৯টার দিকে দ্বিতীয়বার ডিম সংগ্রহ করে হাঁস পুকুরে ছেড়ে দিতে হবে।
  8. সারাদিন হাঁসকে ছাড়া অবস্থায় থাকতে দেয়া উচিৎ। সূর্যাস্তের পূর্বে হাঁসকে ঘরে তুলে সিড়িটা সরিয়ে ফেলতে হবে।
  9. ডিম পাড়ার বাক্যে কিছু পরিষ্কার শুকনো খড় বা তুষ দিলে ডিমগুলো কম ভাঙ্গবে ও পরিষ্কার থাকবে। ডিম পাড়ার ৪-৬ সপ্তাহ পূর্বে ডিম পাড়ার বাক্স দেয়া ভালো।
  10. হাঁসের ঘর ও বিভিন্ন আসবার পত্র সব সময় পরিষ্কার রাখতে হবে। ঘরে পর্যাপ্ত আলো- বাতাসের ব্যবস্থা থাকতে হবে।
  11. ইহাদের সাধারণত : রোগ বালাই কিছুটা কম। প্লেগ ও কলেরা নামক সংক্রামক রোগের টিকা পশু সম্পদ দপ্তরের থানা অফিসে ও সরকারী হাঁস মুরগির খামারে পাওয়া যায়।
  12. হাঁসের প্লেগের টিকা প্রথমে এক মাস বয়সে এবং পরে ছয় মাস অন্তর দিতে হয়। কলেরার টীকা প্রথমে দেড় মাস বয়সে এবং পরে ৩-৪ মাস পর পর দিতে হয়। হাঁসকে নিয়মিত প্লেগ ও কলেরা রোগের টীকা দিতে হবে।
See also  মাছ চাষে পুকুরের শ্রেণিবিভাগ? পুকুর কাকে বলে, কি কি?#আধুনিক পদ্ধতিতে মাছ চাষ শিক্ষা by খামারিয়ান.কম

হাঁস-মুরগি ও মাছের সমন্বিত চাষঃ নমুনা চিত্র

পুকুরে হাঁস-মুরগি ও মাছের সমন্বিত চাষ

পুকুরে হাঁস-মুরগি ও মাছের সমন্বিত চাষ

পুকুরে হাঁস-মুরগি ও মাছের সমন্বিত চাষ

পুকুরে হাঁস-মুরগি ও মাছের সমন্বিত চাষ

পুকুরে হাঁস-মুরগি ও মাছের সমন্বিত চাষ

পুকুরে হাঁস-মুরগি ও মাছের সমন্বিত চাষ

পুকুরে হাঁস-মুরগি ও মাছের সমন্বিত চাষ

পুকুরে হাঁস-মুরগি ও মাছের সমন্বিত চাষ

সমাপ্ত: প্রিয় খামারিয়ান বৃন্দ, আজকের পোষ্টটি এখনেই শেষ করছি, শেষ অবধি আমার সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ। দেখা হচ্ছে পরবর্তী আলোচনায়। খামারিয়ানের সাথেই থাকুন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Copyright Notice

কপি করা নিষিদ্ধ!