(সহীহ হাদীস অনুযায়ী) কোন কোন দিন রোজা রাখা হারাম তার তালিকা নিম্নে দেওয়া হলোঃ
আজকে আমরা আলোচনা করবঃ
কোন কোন দিন রোজা রাখা হারাম
- ১. ঈদুল ফিতরের দিন।
- ২. ঈদুল আজহার দিন।
- ৩. ঈদুল আজহার পরবর্তী তিন দিন।
- ৪. প্রতিদিন রোজা রাখা।
- ৫. সেহরি-ইফতার না করে টানা রোজা।
- ৬. স্বামীর উপস্থিতিতে তার অনুমতি ব্যাতীত স্ত্রীর নফল রোজা রাখা।
কোন কোন দিন রোজা রাখা হারাম না তবে মাকরুহ অর্থাৎ যেসব দিন রোজা করা সঠিক না/উচিত না/নিরুৎসাহিত করা হয়েছে
- ১. চন্দ্র মাসের ৩০ তারিখ রোজা রাখা।
- ২. আশুরা উপলক্ষে শুধুমাত্র একদিন রোজা রাখা।
- ৩. শুধুমাত্র শুক্রবার রোজা রাখা।
- ৪. শুধুমাত্র শনিবার রোজা রাখা।
- ৫. সন্দেহের দিন রোজা রাখা।
কোন কোন দিন রোজা রাখা হারাম ও মাকরুহ তার ইমেজ/ছবি

নফল রোজা পালন (রমজানরে রোজা ব্যাতিত সবই নফল বলে গণ্য) সম্পর্কিত ২টি প্রশ্ন
নফল রোজা রাখার পর তা ভঙ্গ করার যাবে কি?
পাবলিশারঃ ইসলামিক ফাউন্ডেশন; গ্ৰন্থঃ সহীহ মুসলিম (ইফাঃ); অধ্যায়ঃ ১৪/সিয়াম (রোজা); হাদিস নাম্বার: 2585 অনুযায়ী, নফল সিয়াম পালনকারী ব্যক্তির জন্য দ্বিপ্রহরের পূর্বে সাওমের নিয়ত করা বৈধ। নফল সাওম পালনকারী ব্যক্তির জন্য বিনা ওযরে সাওম ভঙ্গ করা জায়েয। অবশ্য সাওম পূর্ণ করা তার জন্য উত্তম। নফল রোজা ভঙ্গ করলে পরবর্তীতে কাযা আদায় করা ওয়াজিব।
নফল রোজা ভঙ্গ করলে তার কাযা আদায় করতে হবে কি?
পাবলিশারঃ ইসলামিক ফাউন্ডেশন; গ্ৰন্থঃ সহীহ মুসলিম (ইফাঃ); অধ্যায়ঃ ১৪/সিয়াম (রোজা); হাদিস নাম্বার: 2589 অনুযায়ী, রমযান ব্যতীত অন্য মাসেও সাওম পালন এবং কোন মাস সাওম পালন থেকে বিরত না থাকা মুস্তাহাব।